- MHRD
- Encyclopedia
- Students Sites
- Teacher Sites
- World Records
- Medical Journals
- Online Shopping
- Ignou Study Materials
- CBSE NET
- North East India
- IGNOU
- Engineering Colleges
- Medical Colleges
- Universities
- Colleges Rank
- SCERT Tripura
- Recognized Nursing Institutions.
- Fake Universities
- NIOS
- Recognized Teacher Training Institutes
- M.ED,B.ED,D.EL.ED.RECOGNISED INSTITUTIONS IN WEST BENGAL
- M.ED,B.ED,D.EL.ED. RECOGNISED INSTITUTIONS IN ASSAM
- M.ED,B.ED,D.EL.ED.RECOGNISED INSTITUTIONS IN TRIPURA
Sunday, October 8, 2017
Friday, October 23, 2015
মোবাইল যন্ত্রণা
বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষতার যুগে মোবাইল ফোন হচ্ছে মানুষের যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম, মান ষের শরীরের আর দশটি অঙ্গ প্রতঙ্গের মতো এটিও যেন একটি অঙ্গ। এটি ছাড়া মানুষ এক মুহূর্তও কল্পনা করতে পারে না। চাকুরীজীবী, ডাক্তার ও অন্যান্য পেশাজীবীর পাশাপাশি স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরাও মোবাইল ফোনের একনিষ্ঠ ভক্ত হয়ে উঠেছে। কিন্তু বিজ্ঞানের প্রতিটি আবিষ্কারের যেমন সুফল রয়েছে তেমনি এর কুফল বা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে করে বিড়ম্বিত। মোবাইল ফোনও বিজ্ঞানের তেমনি একটি উন্নত প্রযুক্তি, যার ভাল খারাপ দুটি দিকই রয়েছে বিজ্ঞানীরা নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছেন এর থেকে যে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বের হয় তার জন্য শরীরে অনেক রকম উপসর্গ দেখা দিতে পারে। মোবাইলের ক্ষতিকারক দিকগুলো যেমন-
1.বেশিক্ষণ মোবাইলে কথা বললে মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব ও মাথা ঝিমঝিম করতে পারে।
2.মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে আমাদের কানের শ্রবণ শক্তি অনেক কমে যায়।
3.মোবাইল ফোনে একাধারে ২ থেকে ৩ মিনিট কথা বললে মানুষের মস্তিষ্কে রক্ত ও প্রোটিনের যে প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে তাতে ছিদ্র দেখা দিতে পারে, যার ফলে অ্যালজাইমার পারকিসনস এর মতো অসুখের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে।
4.মোবাইল থেকে সব সময় যে হালকা রেডিয়েশন বের হচ্ছে তাতে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যেতে পারে। এর ফল হার্ট সংক্রান্ত নানা রোগ, কিডনীতে পাথর হতে পারে।
5.সারাক্ষণ মোবাইলে কথা বললে ব্রেনটিউমার হবার সম্ভাবনা থাকে।
6.সমীক্ষা করে দেখা গেছে যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তাদের মধ্যে হাইব্লাড প্রেসারের রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশী।
7.মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের স্মৃতিশক্তি আস্তে আস্তে লোপ পায়। স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়ার কারণ মোবাইল থেকে যে রেডিয়েশন বের হয়, তাকে ব্রেনের যে অংশে স্মৃতি সঞ্চিত থাকে তার ক্ষতি হয়।
8.যখন কেউ অনেকক্ষণ মোবাইলে কথা বলে তখন তার হাত এবং কান দুটো পেশীর উপরই খুব চাপ পড়ে। মোবাইল ফোন কিভাবে ব্যবহার করবেন, যন্ত্রের যতোই যন্ত্রনা থাকুক না কেন তারপরও জীবনের প্রয়োজনে আমাদেরকে কম বেশী এর ব্যবহার করতেই হয়। তাই শুধুমাত্র প্রয়োজনের কারণেই মোবাইল ব্যবহার
করুক, গল্প করার জন্য নয়।
Wednesday, October 9, 2013
What is management? Write a short note on School Management.
Management is process, that which are performed by managers.
We invariably come across managers who are involved in planning, organizing,
directing, motivating, controlling and decision making. These processes are also
called organizational process because they go beyond an individual manager and
effect the entire organization.
Everybody is well known and well aware that teachers carry
out their work on a day to day basis in conditions of endless variety,
disturbance and sometimes even unpredictability. As a manager a teacher can
conduct like as, formulates a plan of action of a year, a month or a day,
organize a debate in class, and motivates learners by giving reinforcement on
their effort. Decides on the audio-visual aids to be used while teaching a
particular topic, to be measure student’s performance and action their
assignments and project. Planning is a importance in school managements there
cannot be exist a good administration without planning very little scope for
intelligent and directed activity. It is an essential component of any kind of
meaningful activity to take place in a classroom or outside. A teacher as a
manager need to understand that there has to be a systematic, organized and
articulated scheme of working. We need planning on what to teach and how to
teach the content, lesson planning, co-curriculum activity planning etc. school
organization is also a important work for develop a school. Here we need to
define the purpose and objectives, analyse and identify activities or task
required to meet these objectives, allocate relation activities to individuals,
provide for management and co ordination of activities at each level of
responsibility, and need to establish a report and communication channel.
Determining the nature and sequence of various activities, defining the role of
different teachers in charge of different items for the programme. Direction
also very important function of management like others. Direction involves
getting the work done individuals have to be supervises, motivated and
communicated with. Motivation too a very important role in school management.
It needs adopting a positive attitude towards learners instead of a fault
finding one, giving positive reinforcement i.e. appreciation and
encouragement,making academic and non academic activities in a classroom
relevant, meaningful and joyful. Involving students in discussion and in
activities that call for collaboration, responding to student queries and
problems in an encouraging manner, making teaching learning process an
experimental one, so that the learners can identify with what is happening
outside the classroom. Controlling to students is also a very difficult matter.
Comparing result with plans and taking correctives action when required. It
indicated how far the goals have been achieved and to what extent there is deviation
from the plants. The basis control is measured. Its depends on accurate
information and feedback about what is happening compared with what should be
happening. In other words, we can say that control deals with the difference
between planned and actual performance. As a teacher we will be given tatal
responsibility for all that happens within your command. We cannot delegate
that responsibility in fact we will have to try and monitor everything that
goes on the classroom and outside. For an effective control teacher need to
plan what what they aim to achieve, measure regularly what has been achieved,
compare actual achievements with the plan, take collective measures to ensure
that deviations do not take place, take action to improve performance.
However we have to remember that various process processes
we need to follow to orderly and disciplined approach to the management by
teachers of a variety of uncertain, unpredictable and changing situations.
Monday, September 10, 2012
Teacher's Day 2012
ডি.এন. বিদ্যামন্দির, শিক্ষক দিবস, ৫ই সেপ্টেম্বর ২০১২
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি
শুভপদ্ম চাকমা M.A.B.ED (PGT-DNV)
প্রিয় ছাত্রছাত্রী ভাই বোনেরা,
মনে
রেখো -
শুধু
জীবন ধারণের থেকে বেশি কিছু –মানুষের মত বাঁচা ।
স্পর্শের
থেকে বেশি কিছু –অনুভব করা ।
দেখার
থেকে বেশি কিছু –নিরীক্ষণ করা ।
পড়ার
থেকে বেশি কিছু –হৃদয়ঙ্গম করা ।
শোনার
থেকে বেশি কিছু –অনুধাবন করা ।
(Jhn. H. Rhoades)
তুমি যতই পড়বে ততই শিখবে । কিন্তু পড়াশোনার জগতে এইটা কেবল রীতিই । আধুনিককালে শিক্ষার্থীকে হতে হবে সুশিক্ষিত ও নিজেকে নানা জ্ঞানে সমৃদ্ধ করতে হবে । তাই শুধু বই পড়লেই আদর্শ ছাত্র হওয়া যাবে না । একজন আদর্শ ছাত্র হতে হলে নীচের গুন গুলি তোমার থাকা চাই-
১। একজন আদর্শ ছাত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে ও ধর্মীয় সুনীতি মেনে চলবে ।সে হবে সদা সতর্ক, সৎ, কর্তব্যপরায়ণ, সক্রিয় ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ।
২। সে হবে সামাজিক ও কঠোর পরিশ্রমী ।
৩। সে দেশ ও দেশবাসীকে ভালবাসবে । সে দেশ প্রবর্তিত সব রকমের আইন কানুন মেনে চলবে ।
৪। সে সক্রিয়ভাবে বিদ্যালয়ের খেলাধুলা ও বিদ্যালয়ের অন্যান্য সহ-পাঠক্রমিক কাজে অংশগ্রহণ করবে । শিক্ষক শিক্ষিকাদের সাথে তার আচরণ হবে মার্জিত এবং সহপাঠীদের সাথেও তাঁর আচরণ হবে মার্জিত ও বন্ধুত্বপূর্ণ ।
৫। সামাজিক কাজে তাঁর আগ্রহ থাকবে ।
৬। একজন আদর্শ ছাত্র কখনো সময়ের অপব্যবহার করবে না ও কর্তব্য অবহেলা করবে না ।
৭। জ্ঞান অর্জনের জন্য নিজেকে সম্পূর্ণভাবে নিয়োজিত করবে । সে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করবে জ্ঞান আহরণের জন্য, কেননা , জ্ঞান হচ্ছে সাফল্যের চাবিকাটি ।
৮। আদর্শ জীবনযাত্রা হবে তাঁর জীবনের লক্ষ্য ।
৯। সে সবচেয়ে বেশি জোর দেবে ভালো চরিত্র গঠনে ।
১০। সে শৃঙ্খলার মধ্যে থেকে জীবন চালিত করবে ও খারাপ দিক গুলি এড়িয়ে চলবে ।
শুধুমাত্র ইতিবাচক চিন্তা করবে । যে সকল ব্যক্তি বা শিক্ষকরা ইতিবাচক চিন্তা করতে প্রেরণা যোগান তাঁদের পরামর্শ গ্রহণ করবে । অন্যের সমালোচনাকে ভয় করবে না । সেগুলিকে ইতিবাচক যুক্তির মাধ্যমে বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখবে, এতে যদি খারাপ কিছু মনে হয় তাহলে সেগুলোকে শোধরাবে । বিরুপ সমালোচনা গ্রহণ করবে না ।
মহানব্যক্তি বা মহাপুরুষদের জীবনী পড়বে, তাঁদের বাণী ও নীতিগুলিকে গ্রহণ করে সেগুলি পালন করবে ।
জীবনে সম্মান অর্জন করার চেষ্ঠা করবে । শিষ্টাচার অভ্যাস করতে হবে, কারণ শিষ্টাচার অভ্যাসের দ্বারা সম্মান অর্জন করা যায় । মা বাবা শিক্ষক শিক্ষিকাদের গভীরভাবে ভক্তি ও শ্রদ্ধা করবে সঙ্গে সকল অংশের বয়ঃজোষ্ঠ ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করবে । বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের ভালোবাসা পাবার চেষ্ঠা করবে এবং ভালো শিক্ষক শিক্ষিকাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে কারণ * A good teacher is like a candle - it consumes itself
to light the way for others. কাউকে মর্যাদা হানিকর কথা বলবে না। কেউ ভালো কাজ করলে তাঁর প্রশংসা করো । পর নিন্দা করো না । কেউ খারাপ কাজ করলেও তাকে প্রকাশ্যে নিন্দা করো না ।
অপরকে সৎ উপদেশ দেওয়াটা একটা মুল্যবান বিষয় । সৎ কাজে মানুষকে সহযোগিতা ও উৎসাহিত করো । কাউকে অসৎ কাজে সহযোগিতা ও উৎসাহিত করো না । অন্যকে উপকার করবে, যদি অন্যকে উপকার নাইবা করতে পারলে কিন্ত ক্ষতি করো না । কখনো উত্তেজিত হয়ো না । সুসময় ও দুঃসময়ে মাথা ঠাণ্ডা রেখো ও ধৈর্যশীল হও ।
মা
বাবার সাথে অভিমান করো না তাঁদের আঘাত দিও না , জেদ ধরো না, মা বাবা যদি ভুলও করে থাকে তাঁদের ভালো
করে বুঝানোর দ্বায়িত্ব তোমার । মনে রেখো মা বাবা তোমার জন্য যা করেছে পৃথিবীতে আর
কেউ এমন কাজ করেনি । জীবনকে কখনো সিরিয়াসলি নেবে না । কারণ শুধু আনন্দই জীবন নয়, বিষাদও জীবন, সাফল্যই শুধু জীবন নয় ব্যর্থতাও জীবন, স্বাস্থ্যই শুধু জীবন নয়, রোগও জীবন। জীবনে জয়কে যেমন সাদরে গ্রহণ করবে তেমনি পরাজয়কেও সাদরে গ্রহণ করবে । জীবনের অবশ্যম্ভাবী বিষয়কে হাল্কাভাবে গ্রহণ করো । হতাশ হবে না, হতাশা একটি রোগ । সহনশীল হও কারণ অসহিঞ্চুতাই হতাশার উৎস । জীবনের কোন বড় ধরণের সিদ্ধান্ত নিতে অভিজ্ঞ ও জ্ঞানী ব্যক্তিদের পরামর্শ গ্রহণ করবে ।
সময়ের
অপব্যবহার করবে না কারণ হারানো সময়কে কখনো ফিরে পাওয়া যায় না । নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করে পড়বে, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যাবে ও ভোরে উঠবে
। রাত্রে ৬/৭ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার । সুস্থ থাকলে দিনে কখনো ঘুমোবে না । সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এলার্ম ঘড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে । নিয়মিত পড়াশোনার অভ্যাস তৈরি করো । অতীতে রেজাল্ট ভালো হয়নি বলে আগামী রেজাল্ট ভালো যে হবে না এমন চিন্তা মাথায় আনবে না । বহু ছাত্র অতীতে রেজাল্ট ভালো না হয়েও পরবর্তীতে ভালো রেজাল্ট করেছে এবং বহু ভালো জীবন তৈরি করতে পেরেছে ।
অতীতের সমস্ত বেদনাদায়ক ও পরিতাপের ঘটনাগুলোকে মনের স্মৃতি থেকে মুচে ফেলো, কারণ সেগুলো তোমাকে বারেবারে আঘাত দেবে । অতীতের সমস্ত আনন্দদায়ক ও সুখের স্মৃতি গুলোকে স্মরণে রেখো । কারণ সেগুলোকে স্মরণ করলে তুমি আনন্দ পাবে ।
আত্মবিশ্বাস গড়ে তোল । নিজের মনের ওপর নিয়ন্ত্রন রেখো । ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখো, তবে কুসংস্কার মুক্ত থেকো । নিজেকে কখনো দুর্বল ভেবো না । সঞ্চয়ের অভ্যাস অবশ্যই করবে,সম্ভব হলে পরিবারে নতুন সম্পদ সৃষ্টি করবে । তবে জীবনে যা পেয়েছ তা নিয়ে খুশী থাকতে চেষ্ঠা করো, কারণ জীবনে চাওয়া পাওয়ার কোন শেষ নেই ।তোমরা
ভালো থেকো এই আশীর্বাদ জানিয়ে আজ এখানেই ইতি ।
Subscribe to:
Posts (Atom)